ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম

ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম অনুসরণ করে আবেদন করলে আপনার আবেদনটি গৃহীত হবে।  পক্ষান্তরে যদি আপনি সঠিক নিয়ম অনুসরণ না করে আবেদন করেন সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার আবেদনটি গৃহীত নাও হতে পারে। যাই হোক নিচে, ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম তুলে ধরা হলো। 

উপস্থাপনা

ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম সহ, ই নামজারি সংক্রান্ত আরও বিভিন্ন তথ্য এই আর্টিকেলটিতে উল্লেখ করা হবে। তাই যদি আপনি ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম

ঘরে বসে মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপের সাহায্যে খুব সহজে আপনি ই নামজারি আবেদন করতে পারবেন। মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপের মাধ্যমে ই নামজারি আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করে “land gov bd” লিখে সার্চ করতে হবে। সর্বপ্রথম যে ওয়েবসাইটটি শো করবে সেখানে ক্লিক করতে হবে। 

সার্চ রেজাল্টের প্রথম লিংকটিতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মতো একটি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন। সেখান থেকে সর্বপ্রথম আপনাকে লগইন করতে হবে। যদি আপনার ইতোমধ্যেই একাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে লগইন করতে পারবেন আর যদি একাউন্টে না থাকে সেক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এবং প্রোফাইলটি ১০০% কমপ্লিট করতে হবে।

ফোন নাম্বার পাসওয়ার্ড দিয়ে ক্যাপচা পূরণ করে লগইন করুন।

সঠিকভাবে লগইন সম্পন্ন হয়ে গেলে নিচের চিত্রের মত একটি ড্যাশবোর্ড আপনার সামনে ওপেন হয়ে যাবে। ই নামজারি আবেদন করার জন্য “মিউটেশন” লেখা সম্বলিত যে অপশনটি রয়েছে সেখানে ক্লিক করতে হবে।

“মিউটেশন” অপশনটিতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত নতুন আরেকটি ইন্টারফেস আপনার সামনে ওপেন হবে। সেখান থেকে আপনাকে “নতুন আবেদন করতে ক্লিক করুন” এই অপশনে ক্লিক করতে হবে।

এরপর নিচের চিত্রের মত আরেকটি ইন্টারফেস আপনার সামনে ওপেন হবে সেখান থেকে “নতুন আবেদন করুন” এই বাটনে ক্লিক করতে হবে।

“নতুন আবেদন করুন” এই বাটনে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মতো একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। সেখানে আপনাকে বেশ কিছু তথ্য পূরণ করতে হবে। প্রথমে দেখতে পাচ্ছেন এখানে দুইটি অপশন রয়েছে: প্রথমটি হল ” ইতোমধ্যেই কোড ফি ২০ টাকা পরিশোধিত” আর দ্বিতীয় অপশনটি হলো ” কোর্ট ফি ২০ টাকা পরিশোধ করতে হবে” আপনি যেহেতু নতুন আবেদন করবেন তাই দ্বিতীয় অপশনটি আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে।

নাম, জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর, জন্মতারিখ, মোবাইল নাম্বার এবং ঠিকানা অটোমেটিক পূরণ হয়ে যাবে, যেহেতু এই তথ্যগুলো ইতিমধ্যেই আপনি রেজিস্ট্রেশন করার সময় দিয়েছেন। এরপরে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করতে হবে।

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নিচের চিত্রের মত নতুন আরেকটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। এখানে আপনাকে কোর্ট ফি ২০ টাকা প্রদান করতে হবে। এখানে দেখতে পাচ্ছেন পেমেন্টের অপশন ওপেন হয়েছে, “ইন্টারনেট ব্যাংকিং” এই অপশনটি সিলেক্ট করে “অগ্রসর হউন” বাটনে ক্লিক করুন।

পরবর্তীতে আপনার সামনে নিচের চিত্রের মত এই ইন্টারফেসটি ওপেন হবে এখানে আপনি উপায় নগদ এবং বিকাশের মাধ্যমে পে করতে পারবেন। আপনি যে মাধ্যমে পেমেন্ট করেন না কেন, সেই একাউন্টে অন্তত ২০ টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে।

সঠিকভাবে পেমেন্ট সম্পন্ন হলে (বিকাশের মাধ্যমে) নিজের চিত্রের মত নতুন আরেক ইন্টারফেস দেখতে পাবেন।

পেমেন্ট গৃহীত হওয়ার পরে নিচের চিত্রের মত নতুন আরেকটি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন এখানে আপনাকে একটি ট্রেকিং নাম্বার দেয়া হবে। এই নাম্বারটি আপনার ফোন নাম্বারে এসএমএসের মাধ্যমেও পাঠিয়ে দেয়া হবে। এ নাম্বারটি সংরক্ষণ করে রাখুন, কেননা এই নাম্বারটি পরবর্তীতে কাজে লাগবে। মনে রাখবেন কোর্ট ফি জমা দেয়ার সাত দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে অন্যথায় কোর্ট ফি বাতিল হয়ে যাবে এবং পরবর্তীতে আবার কোর্ট ফি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। এরপরে আপনাকে আবেদন ফরম এ অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।

আবেদন ফরম অপশনে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত আরেকটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। সেখানে আপনাকে প্রথমে সিলেক্ট করতে হবে কোন সূত্রে আপনি মিউটেশন আবেদন করতে চান। যদি আপনার সরাসরি রেকর্ডিয় মালিকের খতিয়ান থেকে হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে প্রথমটি সিলেক্ট করবেন আর যদি মিউটেশন খতিয়ান থেকে হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় অপশনটি সিলেক্ট করবেন।

এরপর আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে আপনি কিভাবে মালিকানা অর্জন করেছেন, আপনার ক্ষেত্রে যেটি আপনি সেটি সিলেক্ট করে দিবেন। এরপরে “সংরক্ষণ এবং পরবর্তী” অপশনে ক্লিক করুন।

ই নামজারি আবেদন করার এই অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আপনাকে বেশ কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে এগুলো যথাযথ ও সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। প্রথমত আপনি নিজেই আবেদনটি করছেন নাকি কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে করছেন তা সিলেক্ট করতে হবে। এরপরে আবেদনকারী বা গ্রহীতার তথ্য পূরণ করতে হবে আপনি যদি এককভাবে আবেদন করে থাকেন, সেক্ষেত্রে “একক” অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। এরপর “তথ্য দিন” নামের যে বাটনটি রয়েছে সেখানে ক্লিক করতে হবে।

“তথ্য দিন” অপশনে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মতো আরেকটি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন, সেখান থেকে আপনাকে আবেদনকারী/গ্রহিতার ধরন সিলেক্ট করতে হবে।

এরপরে আবেদনকারী/গ্রহীতার যাবতীয় তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। সঠিকভাবে তথ্য পূরণ করার পরে সংরক্ষণ করুন এই অপশনে ক্লিক করতে হবে। এখানে ক্লিক করলে আবেদনকারীর সকল তথ্য যুক্ত হয়ে যাবে।

এখানে আপনাকে আরো বেশ কিছু তথ্য যুক্ত করতে হবে। প্রথমত আপনি কোন দলিলের ভিত্তিতে মিউটেশন আবেদন করছেন সেটি সিলেক্ট করতে হবে এবং দলিলের ফটো যুক্ত করতে হবে। যাবতীয় তথ্য অর্থাৎ দলিলের নাম্বার, তারিখ, মূল্য এবং পৃষ্ঠা সংখ্যা কত তা উল্লেখ করতে হবে। এরপর আপনার জেলা, সাব-রেজিস্টার অফিসের নাম উল্লেখ করতে হবে। এরপর দলিল যুক্ত করুন এই অংশে ক্লিক করে দলিলের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে।

এরপরে নিচে দেখতে পাচ্ছেন আরো বেশ কিছু তথ্য পূরণ করতে বলা হচ্ছে সেখানে আপনাকে প্রথমে বিভাগ সিলেক্ট করতে হবে এর পরে জেলা এরপরে উপজেলা অথবা সার্কেল এবং সবশেষে মৌজা নির্বাচন করতে হবে।

জমির তথ্য যুক্ত করুন এই অপশনটিতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। এখান থেকে আপনাকে দলিল নম্বর সিলেক্ট করতে হবে, এর পরে হোল্ডিং নাম্বার বসাতে হবে এবং জরিপের নাম সিলেক্ট করতে হবে। এরপরে খতিয়ান নাম্বার বসিয়ে যাচাই করুন এই বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে এখানে ক্লিক করলে দাগের সকল তথ্য পাওয়া যাবে এবং সেখানে আপনি দাগের নাম্বার পেয়ে যাবেন।

এরপর আপনাকে রেকর্ডিও শ্রেণী, ব্যবহারের ধরন, জমির পরিমাণ এইগুলো সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে। এরপরে আবেদনে বর্ণিত তফসিল এবং আবেদন কৃতিত্বের তফসিলটি রাজউক, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কিংবা অন্যান্য সরকারি হাউজিং প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত কিনা তা উল্লেখ করতে হবে। এবং সবশেষে “সংরক্ষণ করুন” এই বাটনে ক্লিক করতে হবে।

“সংরক্ষণ করুন” বাটনে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মতো আরেকটি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন, যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এখান থেকে আপনি আরো জমির তথ্য যুক্ত করতে পারবেন।

এরপর আপনাকে দাতার তথ্য যুক্ত করতে হবে। দাতার তথ্য যুক্ত করতে ” দাতা সংযুক্ত করুন” এই অপশনে ক্লিক করতে হবে। এই অপশনটিতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত একটি ফর্ম আপনার সামনে ওপেন হবে, ওখান থেকে আপনাকে দাতার বিস্তারিত তথ্য করতে হবে।

প্রথমত আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে দাতা জীবিত নাকি মৃত। যদি দাতা জীবিত হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে দাতার নাম, মোবাইল নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, জন্ম তারিখ, পিতার নাম, মাতার নাম, এবং ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। এরপরে অংশ অনুযায়ী জমির পরিমাণ সিলেক্ট করতে হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে “সংরক্ষণ করুন” এই বাটনে ক্লিক করতে হবে।

“সংরক্ষণ করুন” বাটনে ক্লিক করলে দাতার তথ্য যুক্ত হয়ে যাবে। দাতা এবং সর্বশেষ জরিপ একই কিনা তা এখান থেকে ঠিক মার্ক করে দিতে হবে। এরপরে নিচে দেখতে পাচ্ছেন “প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যুক্ত করুন” এই শিরোনামে আরো বেশ কিছু অপশন রয়েছে। যদি কলমী নকশা, পেন্টাগ্রাফ বা অন্যান্য কোন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকে সেগুলো এখান থেকে সংযুক্ত করতে পারবেন। এরপর “সংরক্ষণ এবং পরবর্তী” বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে।

“সংরক্ষণ এবং পরবর্তী” বাটনটিতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মতো আরেকটি নতুন ইন্টারফেস আপনার সামনে ওপেন হবে। এখানে আবেদন সংক্রান্ত একটি ঘোষণাপত্র রয়েছে এই ঘোষণাপত্রে যে সকল বিষয় রয়েছে সেগুলোর মধ্য থেকে আপনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যেগুলো সেগুলোতে টিক মার্ক দিতে হবে।

আবেদন দাখিল করার পূর্বে খসড়া দেখে নিতে হবে কোন ভুল রয়েছে কিনা। যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে তা সংশোধন করতে হবে। আর যদি কোন ভুল না থাকে তাহলে আপনি খসড়া সংরক্ষণ করতে পারেন অথবা আবেদন দাখিল করতে পারেন। যদি আপনি আবেদন দাখিল করতে চান তাহলে “আবেদন দাখিল করুন” এই বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে।

“আবেদন দাখিল করুন” এই বাটনে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত আরেকটি নতুন ইন্টারফেস আপনার সামনে চলে আসবে। এখানে একটি নোটিশ দেখতে পাবেন, নোটিশে লেখা রয়েছে আপনি পেমেন্ট সম্পন্ন করার পরে তথ্য সংশোধন করার কোন সুযোগ পাবেন না, তাই পেমেন্ট করার পূর্বে সকল তথ্য পুনরায় ভালোভাবে দেখে নিন। এখানে আবেদন করার জন্য আপনার নোটিশ জারি ফি ৫০ টাকা পে করতে হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এই অপশনে ক্লিক করে “অগ্রসর হউন” এই বাটনে ক্লিক করুন।

অগ্রসর হউন এই বাটনে ক্লিক করলে পেমেন্ট গেটওয়ে আপনার সামনে ওপেন হয়ে যাবে। সেখান থেকে আপনি যেকোনো একটি পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে ৫০ টাকা ফ্রি প্রদান করতে পারবেন। ইতিপূর্বে আপনি যেভাবে ২০ টাকা ফি প্রদান করেছিলেন ঠিক সেই নিয়ম অনুসরণ করেই এই ধাপটি সম্পন্ন করতে হবে। আপনার ফি গৃহীত হলে সাথে সাথেই আবেদনটি উপজেলা সার্কেল অফিসে জমা হয়ে যাবে।

উপজেলা সার্কেল অফিস থেকে আপনার এই আবেদনটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে জমা হয়ে যাবে। সেখান থেকে আপনি একটি প্রতিবেদন এবং খতিয়ান হোল্ডিং সমন্বয় পাবেন। এরপরে একটি শুনানির তারিখ নির্ধারণ এবং নোটিশ জারি করা হবে। শুনানির তারিখ এসএমএস করে আপনার মোবাইল ফোনেও জানিয়ে দেওয়া হবে।

শুনানির জন্য সকল কাগজপত্র সাথে করে নিয়ে যেতে হবে। দাতা এবং গ্রহীতার সব ধরনের কাগজপত্র অরিজিনাল এবং ফটোকপি সহকারে শুনানির জন্য যেতে হবে। শুনানি সম্পন্ন হওয়ার পরে এর ফলাফল মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হবে।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত যদি সঠিক এবং অনুমোদিত হয় সেক্ষেত্রে আপনাকে ১১০০ টাকা DCR ফি প্রদান করতে হবে। পরবর্তীতে DCR ফি প্রদান করার জন্য আপনাকে লগইন করে ড্যাশবোর্ড থেকে এটি পরিশোধ করতে হবে। এবং এই পরিশোধ করার পরে আপনি সিস্টেম জেনারেটেড খতিয়ান, DCR, হস্তান্তর বৃত্তান্ত ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

ই নামজারি আবেদন ফরম

ই নামজারি আবেদন ফরম কিভাবে পূরণ করতে হয় তা ইতোমধ্যেই উপরের টিউটোরিয়ালে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আপনি যদি উপরে উল্লেখিত তথ্য গুলো মনোযোগের সাথে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ই নামজারি আবেদন ফরম কিভাবে পূরণ করতে হয় সে বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ই নামজারি আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা | ই নামজারি আবেদন চেক

ই নামজারি আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা আপনি আপনার একাউন্টের ড্যাশবোর্ড থেকেই দেখতে পাবেন। এছাড়াও ই নামজারির সর্বশেষ অবস্থা আপনার মোবাইল ফোনে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। তাই, আপনি যদি ই নামজারি আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার একাউন্টে লগইন করুন।

উপসংহার

ই নামজারি আবেদন করার নিয়ম স্টেপ বাই স্টেপ এই আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে এসেছে, যদি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে উপকারী বলে মনে হয়ে থাকে তাহলে আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। এতে করে অন্যরাও এ বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবে।

Leave a Comment